কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ

২১শে ফেব্রুয়ারী (ফেব্রুয়ারী ২০১২)

রুহুল আমীন রাজু
  • ১৭
  • 0
  • ৩২
নির্জন সুন্দর গ্রাম। গড়াই নদীর পাশে প্রকান্ড একটা বাড়ি। বাড়িটিও গ্রামের মতো নির্জন এবং সুন্দর। পুরনো আমলের টিনের তৈরী ঘর। ঘরের চারদিকে বারান্দা। বিভিন্ন প্রজাতির ফল ও ফুলের গাছগুলো ঘিরে রেখেছে বাড়িটি। বাড়ির পেছনের বটগাছটার দু'টা কোকিল দীর্ঘক্ষন ধরে ডেকে চলেছে। শুভ লক্ষ্য করলো একটা কোকিল বটগাছের মগডালে বসে ডাকছে, আরেকটি গাছের নীচে বসে ডাকছে। শব্দ দু\'টো দু'রকমের । গাছে বসে যে কোকিলটা ডাকছে তার কণ্ঠটা খুব মধুর। আর গাছের নীচে বসে যে কোকিলটা ডাকছে তার কণ্ঠও মধুর, তবে শুধু মধুর। এখানে 'খুব' শব্দটি 'মধুর'র আগে প্রয়োগ করার মত নয়। শুভ বিষয়টি নিয়ে কিছুটা কৌতুহলী হয়ে উঠলো। সে বিনা অনুমতিতেই বাড়ির ভেতরে ঢুকে পড়লো। ভীরু ভীরু পায় এগিয়ে যায় বটগাছটার দিকে। কুউ-কুউ ডাকরত বটগাছের ডালে বসা কোকিলকে দেখা যাচ্ছে না। গাছের নীচে বসা কোকিলটাকে দেখা যাচ্ছে।
'থ' হয়ে পড়ে শুভ! এ কোকিলতো মানুষ। স্বয়ং অধ্যাপক মোশারফ হোসেন। দেশের বিশিষ্ট সাইকিয়াটিষ্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করে এখন এ বাড়ীটাতেই একা দিন কাটাচ্ছেন তিনি। স্ত্রী, পুত্র-কন্যারা সবাই দেশের বাইরে অবস্থান করছে। শুভ ৩'শ কিলোমিটার পথ পেরিয়ে কিশোরগঞ্জ থেকে কুষ্টিয়ার এই শান্দিয়ারা গ্রামে উনার কাছেই এসেছে।
শুভ কাছে গিয়ে চুপ করে দাঁড়িয়ে রইল। মোশারফ সাহেব তার পাশে অপরিচিত এক যুবক দাঁড়িয়ে আছে এ বিষয়ে বিন্দুমাত্র কর্ণপাত করেছেন বলে মনে হচ্ছে না। তিনি কোকিলটার ডাকের পর পরই উত্তর দিয়ে চলেছেন।
: কুউ-কুউ---
: কুউ-কুউ---
এক সময় হঠাৎ কোকিলটা থেমে যায়। সাথে সাথে থেমে যান মোশারফ সাহেবও। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে এ সুযোগে শুভ মোশারফ সাহেবকে ছালাম দিলো। তিনি ছালামের কোন উত্তর দিলেন না। শুভ কিছুটা ভয়ের সুরে বললো, স্যার আমি কিশোরগঞ্জ থেকে এসেছি। আমার নাম শুভ আহম্মেদ।
: আপনি কোথায় থেকে এসেছেন আমি কি তা জানতে চেয়েছি?
: না স্যার।
: তাহলে এসব বললেন কেন?
: ইয়ে... মানে স্যার আমি একটা সমস্যায় পড়ে আপনার কাছে এসেছি। আপনার একটা পরামর্শ চাই।
: দেখছেন না আমি এখন একটা কোকিল। বনের পাখি আপনাকে কি পরামর্শ দেবে?
: স্যার আমার সমস্যাটা জটিল। দয়া করে একটু শুনুন। একটা বিরাট সমস্যা নিয়ে এসেছি।
: আপনি কি দেশের প্রধানমন্ত্রী?
: না স্যার, একজন অতি ক্ষুদ্র নাগরিক।
: এমন নাগরিকের একটা সমস্যা কেন, এক হাজার সমস্যাও আমাদের দেশে, তেমন জটিল কোনো বিষয় নয়।
: কথাটা ভুল বললেন স্যার। প্রজা থেকেই কিন্তু রাজার সৃষ্টি। কাজেই প্রজার সমস্যাটাই আসল সমস্যা। আমার সমস্যাটা আপনার শোনা প্রয়োজন স্যার। মহা সমস্যায় আছি।
: হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন। কথাটা আমি ভূলই বলেছি। আপনি এপর্যন্ত আমার সাথে কথা বলায় ভুল কিছু বলেননি। কাজেই আপনি যে সমস্যায় আছেন আমার দৃঢ় বিশ্বাস এর সমাধান আপনিই করতে পারবেন। আপনি আসুন।
: স্যার মনে হচ্ছে আমার কথায় আপনি রাগান্বিত হয়েছেন।
: না রাগান্বিত হয়নি। তবে বিরক্তিবোধ করছি।
: তাহলে স্যার আমি অন্য একদিন আসি।
: না, কখনো আমার কাছে আসতে হবে না। নিজের সমস্যা নিজেকেই সমাধান করা উচিত। এই শক্তি প্রত্যেককেই দেওয়া হয়েছে। অযথা আপনি দূর থেকে কষ্ট করে এখানে এসেছেন।
হঠাৎ কাঁচ ভাঙ্গার মত একটা শব্দ শুনে উঠে দাঁড়ালেন মোশারফ সাহেব। একটা বিড়াল ইদানিং খুব জ্বালাচ্ছে। টেবিলে রাখা সব জিনিসপত্র নীচে ফেলে দেয় বিড়ালটি। চশমাটা টেবিলে রাখা ছিল। মনে হয় তা ভেঙ্গে ফেলেছে বিড়ালটি। মোশারফ সাহেব ঘরে গিয়ে দেখলেন চশমা ঠিকই আছে।
শুভ বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছে, স্যারের কাছ থেকে বিদায় নেওয়ার জন্য। মোশারফ সাহেব বারান্দায় এসে ইজি চেয়ারটায় বসলেন। যুবকটি এখনো দাঁড়িয়ে আছে দেখে এবার তিনি সত্যি সত্যিই রাগান্বিত হলেন। তিনি ঘরে এসে দরজা লাগিয়ে দিলেন। ঘরে এসে তিনি আবারও কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ শুনলেন। চশমাটা তিনি বারান্দায় নিয়ে গিয়েছিলেন। ইজি চেয়ারেরর সামনে টি টেবিলে রেখে এসেছেন। এবার বোধ হয় বিড়ালটি চশমাটা ভেঙ্গেই ফেলেছে। মোশারফ সাহেব দৌড়ে গিয়ে দেখেন, না চশমা-টশমা কিছুই ভাঙ্গেনি। বিষয়টি নিয়ে তিনি একটু সিরিয়াস হয়ে উঠলেন। ঘরের কোথাও কাঁচের কোনো কিছু ভেঙ্গেছে কিনা দেখতে লাগলেন। না, সবই ঠিক আছে। তাহলে শব্দটা এলো কোথা থেকে? বয়স হয়েছে এই ভেবে শব্দ ভ্রম বলে বিষয়টি বাদ দিলেন তিনি।
যুবকটি এখনো দাঁড়িয়ে। মনে হয় সে তার সমস্যার কথাটা না বলে যাবে না। মোশারফ সাহেব অনিচ্ছা সত্ত্বেও যুবকটিকে একটা কিছু বলে তাড়াতাড়ি বিদায় করার জন্য জানতে চায়লেন তার সমস্যাটা।
শুভ চেয়ারে বসলো। মোশারফ সাহেব কোথায় তাকে জলদি বিদায় করার জন্য চিন্তায় আছেন, সেখানে যুবকটি আসন পেতে বসেছে। একটু পরেই আবার কোকিলটা ডাকতে শুরু করবে...।
: স্যার আমার সমস্যাটা হচ্ছে আমার বুকের ভেতর প্রায়ই কাঁচ ভাঙ্গার মত একটা শব্দ হয।
: কি বললেন?
: বুকে কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ হয়।
: আমার এখানে আসার পর কি এমন শব্দ-টব্দ হয়েছে?
: জি স্যার দুই বার।
চমকে উঠলেন মোশারফ সাহেব। তিনি নিজের কানে শুনেছেন এই শব্দটা।
বেশ কিছুদিন হলো এই বাড়িটা কিনেছেন তিনি। এখানে থেকে তিনি পশু-পাখির ভাষা এবং মানুষের নীরব কষ্টের ভাষা বোঝার জন্য গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাহলে কি গবেষণার অগ্রগতি হতে শুরু করেছে? যুবকটির বুকে কাঁচ ভাঙ্গার যে শব্দ হয়েছে তিনি তা শুনতে পেয়েছেন। কোকিলটা ডাকতে শুরু করেছে। না আজ কোকিল নিয়ে নয়, যুবকটিকে নিয়ে গবেষনা করা জরুরী।
: শুভ সাহেব, আপনি কি করেন, আইমিন আপনার পেশা কি?
: ব্যবসা। আর মাঝে মধ্যে একটু কবিতা লিখি। পত্রিকায় তা ছাপাও হয়।
: কাঁচ জাতীয় কোনো ব্যবসার সাথে জড়িত?
: না স্যার।
: ও আচ্ছা। ও হ্যাঁ কবিতা লেখেন বললেন-তো এই মূহুর্তে কি কবিতা লিখতে পারবেন?
: জি পারবো স্যার। এঙ্কিউজ মি, আমাকে একটা কলম আর কিছু কাগজ দিন স্যার।
মোশারফ সাহেব কাগজ কলম আনতে ভেতরে গেলেন। কিছুক্ষন পর কাগজ কলম নিয়ে এলেন। সাথে মাটির একটা পেয়েলায় কিছু মুড়িও আনলেন।
: মুড়ি খান আর কবিতা লিখুন।
শুভ মুড়ি খেলো না। সে কবিতা লিখতে শুরু করলো। মোশারফ সাহেব শুকনো মুড়ি মচ মচ শব্দ করে চিবুতে লাগলেন। এসময় আবার তিনি কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ শুনলেন। শুভ'র কবিতা খেলায় ডিষ্ট্রাব হবে বলে কিছু বললেন না।
: স্যার এইতো এই মাত্র কাঁচ ভাঙ্গার শব্দটা হয়েছে।
: হ্যাঁ আমি শুনতে পেয়েছি। আপনি কবিতা লিখুন।
: স্যার আপনি আমার এই শব্দ শুনতে পেয়েছেন?
: ্হ্যাঁ এর আগেও দু'বার শুনেছি।
: অবাক কান্ডতো! তাহলে এর একটা সমাধান দিন স্যার। আর সইতে পারছিনা শব্দটা। ওহ্ কি যে এক যন্ত্রণা।
: আপনি কবিতা লেখা শেষ করুন। না পারলে বাদ দিন।
: এই নিন স্যার কবিতা-
আমার সব আছে সব
নেই শুধু তুমি
তুমি হীনা আমি বড় একা
সব পেয়েও নি:স্ব
আমি এক কষ্টের পৃথিবীতে
নীরবে বাস করছি।
যা কেউ জানে না।
মোশারফ সাহেব কবিতাটি পাঁচবার পড়লেন। জীবনে এই প্রথম তিনি কোন লেখা এতবার পড়লেন।
: আচ্ছা একজন মানুষের জন্য আপনি নি:স্ব; পৃথিবীটা কষ্টের, হোয়াই?
: এটাতো স্যার কবিতা।
: তাহলে কবিতাটি কী আপনি মিথ্যা লিখেছেন?
: না স্যার, আমি মিথ্যা বলি না।
: শুধু কবিতায় বলেন।
: না মিথ্যা বলিনি। কবিতার বিষয়টি সত্যি। ঘটনাটি কেন যেন লুকানোর চেষ্টা করেছিলাম।
: সত্য ঘটনা লুকোনোর চেষ্টা করলে শুধু কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ কেন-আপনার ভেতর একদিন জাহাজ ভাঙ্গার শব্দ শুরু হবে। সত্যি করে বলুন সেই তুমি আই মিন আপনার প্রেমিকাকে আপনি খুন করেছেন। তাকে খুন করে পালানোর সময় জানালা ভেঙ্গে বেরুনোয় কাঁচ ভাঙ্গার যে শব্দ হয়েছে তা আজো আপনার ভেতরে রয়ে গেছে। যা প্রায়ই শুনতে পাচ্ছেন।
: ইমপসিবল! আমি মানুষ খুন করবোতো দূরের কথা মুরগীই কখনো জবাই করিনি।
: শুভ সাহেব আমি পুলিশ নই জাষ্টিজও নই। এছাড়া আইন জীবিও নই যে আপনাকে আমি জেরা করছি। কাজেই আমার কাছে সত্য প্রকাশ করলে আপনার জেল-ফাঁসি কিছুই হবে না।
: স্যার আপনি যাকে খুন করার কথা বলছেন-সে জীবিত। বিরাট বড় লোকের বাড়ীতে বিয়ে হয়েছে ওর। ঢাকায় তাদের দশতলা বাড়ী আছে।
: ওর দশতলা বাড়ী আছে নাকি টুইন টাওয়ার আছে সেটা আমার জানার বিষয় নয়। মেয়েটির নাম কি?
: নদী।
: পদ্মা না মেঘনা?
: নাদিয়া ইসলাম নদী।
: থ্যাংক ইউ। নদীর সাথে আপনার ঘটনা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বলুন। ও হ্যাঁ ঘটনাটি বলার সময় অতিরিক্ত কিছু বলবেন না। ওকে?
: ওকে স্যার।
শুভ ঘটনা বলতে শুরু করলো।
এক ঘন্টা পেরিয়ে গেছে। এখনো কোনো সূত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মোশারফ সাহেবের ক্ষুধার পাশাপাশি ঘুমও পেয়েছে ভীষণ। কোনটাই করতে পারছেন না তিনি। আবার বিষয়টি উড়িয়েও দিতে পারছেন না। কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ তিনি নিজের কানে শুনেছেন।
দীর্ঘ দুই ঘন্টা ধরে ঘটনার বর্ণনা করলো শুভ। এখন উত্তরের অপেক্ষায় আছে সে। মোশারফ সাহেব কোন কথাবাতর্া বলছেন না। শুভ লক্ষ্য করলো, স্যার গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। ঘটনাটি তাকে আবার বলতে হবে। ক্ষুধা পেয়েছে প্রচন্ড। টেবিলে রাখা মুড়ি চিবুতে লাগল শুভ।
কাঁচ ভাঙ্গার শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল মোশারফ সাহেবের। শুভ সাহেব শুকনো মুড়ি খেতে অসুবিধা হচ্ছে?
: না স্যার।
: ঠিক আছে খান। ঘরে গুড় অবশ্য ছিল। কিন্তু তালা খুলে আলমারী থেকে গুড় আনতে দেরী হবে বলে তা আনা হয়নি।
: স্যার ঘটনাটিতো আপনি শেষাংশটুকু শুনতে পারেন নি। ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। আমি আমার বাকীটুকু শুরু করছি...।
: না, আপনাকে আর বলতে হবে না। আমার মনে হচ্ছে একটা সূত্র পেয়েই ঘুমিয়ে পড়িছিলাম। মি: শুভ আপনি যখন নদীর হাতে হাত রেখে শপথ করে ছিলেন, তখন তার হাতে কি চুড়ি পড়াছিল কাঁচের চুড়ি?
: জি ছিল।
: সে সময় কি নদীর হাতে চুড়ি ভেঙ্গে গিয়েছিল?
: হ্যাঁ, হ্যাঁ ভেঙ্গে গিয়েছিল। তবে তার চুড়িটি আমি ভাঙ্গেনি, নদীও ভাঙ্গেনি। হঠাৎ একটা ক্রিকেট বল এসে পড়লো নদীর হাতে। মাঠে পাশে ছোট ছোট ছেলেরা....।
: ব্যাস, ব্যাস, যেভাবেই ভাঙ্গুক নদীর চুড়ি সেদিন ভেঙ্গেছিল। আর সেই সাথে সাথে ক'দিন পর ভেঙ্গে গিয়েছিল আপনার শপথ। রাইট?
: জি্ব স্যার।
: মানুষ মানুষকে কথা দিয়ে কথা না রাখতে পারাটা এক জাতীয় খুন। হৃদয় খুন। আপনি নদীর হৃদয় খুন করেছেন। আপনার ভিতরে কাঁচ ভাঙ্গার শব্দ হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু অস্বাভাবিক হচ্ছে আপনার সে শব্দ আমি কিভাবে শুনতে পারলাম! ও আচ্ছা আপনার লেখার হাত খারাপ না। আজকের বিশ্ব নিয়ে একটা কবিতা লিখুনতো।
: একুশে ফেব্রুয়ারী নিয়ে স্যার?
: না, আটই ফাল্গুন নিয়ে।
: কথাতো স্যার একটাই হলো।
: অসম্ভব, আমরা রক্ত দিয়েছিলাম বাংলা ভাষার জন্য। কাজেই দিবসটি পালনও করা হবে বাংলা সন দিয়ে।
: কিন্তু ইংরেজী সন দিয়েইতো তা পালন হয়ে আসছে।
: এটা ভূল, মস্ত বড় এক ভুল।
: যদি তাই হয় তাহলে এই ভূল এতদিনেও তা সংশোধন করা হচ্ছে না কেন?
: হয়তো এ জন্য যে, সবের্াচ্চ আদালতে বিচারকের ইংরেজীতে রায় পড়ার জন্য, চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রে ইংরেজীতে ঔষুধ লেখার জন্য। আর জন্মের পর আধুনিক মানুষ হওয়ার লক্ষ্যে ইংরেজী স্কুলে ভর্তি হওয়ার জন্য। ইয়ং ম্যান, কাজ যতই সাজুক না কেন-সে কখনই ময়ূর হতে পারবে না।
: ধারুন বলেছেন স্যার।
: এবার তুমি আটই ফাল্গুন নিয়ে দারুন একটি গান লিখ? আমি এই গান আমার বাড়ীতে বাজাবো। কোন শিল্পী এ গান না গাইলে বনের পাখিকে দিয়ে গাওয়াবো। পাখি যখন আটই ফাল্গুন নিয়ে এ গান গাইবে, তখন দেখবে একদিন সবাই গাইবে। তুমি লিখ?
: জি স্যার অবশ্যই লিখব।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
sakil বেশ সুন্দর এবং সাবলীল লেখনি ভালো লেগেছে আপনার লেখা
ভালো লাগেনি ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
সূর্য রুহুল আমিন রাজুর গল্প পড়ে হতাশ হত হয়নি এ পর্যন্ত। লেখা চলুক মনের খোড়াক হয়ে। অনেক সুন্দর গল্প।
ভালো লাগেনি ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
নিলাঞ্জনা নীল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ ধরে রাখার মত গল্প......।।
ভালো লাগেনি ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
মো. ইকবাল হোসেন It is non only good but also best from any other story.Thanks.
ভালো লাগেনি ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
মোঃ আক্তারুজ্জামান সবসময়ই একটু অন্যরকম দিতে চেষ্টা করেন| এই বৈচিত্রের কারণেই গল্প আকর্ষনীয় হয়ে উঠে| খুব ভালো|
ভালো লাগেনি ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
rizwan it just blew me away ..u got a great writting style my frnd.....hope more fantastic works will come out in future..wish u all da best...
ভালো লাগেনি ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
তিতির pakhi দারুন লেগেছে. কিন্তু একুশে ফেব্রুয়ারী' এর shathe কোনো মিল pelam na. asha kori aro bhalo likhben. :)
ভালো লাগেনি ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
Sukanto Dam সারা বিশ্ব জানে তাদের এই অবদান তাই ত দিয়াছে ফেব্রুয়ারির ২১ তারিখ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার সম্মান।
ভালো লাগেনি ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
M.A.HALIM খুব সুন্দর ভালো লাগলো। শুভ কামনা রইলো।
ভালো লাগেনি ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১২
Lutful Bari Panna চমৎকার লিখেছেন ভাই। কল্পনার বৈচিত্র তো রিতিমত নজর কাড়ল...
ভালো লাগেনি ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

০৬ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৩৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪